যেভাবে দুশো বিলিয়ন ডলারের প্রজেক্টর দিয়ে চাঁদে সাঈদীর মুখ দেখিয়ে সর্বশান্ত হয়েছিল বিএনপি-জামাত !
বাংলার চোদু জনতাকে ধর্মের সাহায্যে ব্রেনওয়াশ করে নিজ স্বার্থ বাগিয়ে নেওয়া অত্যন্ত সহজ কাজ। ২০২০ সালে বাল সরকার দেশে মিজানুর রহমান আজহারী, তারেক মনোয়ার, তাহেরীদের মতো বাটপারদের উত্থান ঘটিয়ে চোদু জনতার দৃষ্টি ওদিকে রেখে করোনা মহামারীর জন্য বাহাত্তর হাজার কোটি টাকা প্রনোদনা ঘোষণা করে সে টাকা ভাগাভাগি করে মেরে খায় নেতাহাতারা । ফলে আজ চোদু জনতার দেশ কয়লার মূল্য দিতে পারেনা বলে দিনে তেইশ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকেনা চোদু জনতার ঘরে। চোদু জনতা কোভিডের সময় কাজকর্ম বাদ দিয়ে বাটপার হুজুরদের ওয়াজ শোনার মূল্য চোকাতে হচ্ছে আজ তাদের। কারণ বাঙ্গালী চোদু জনতা বয়সে বড় হলেও এদের মস্তিষ্ক নয় বছরের শিশুদেরও লেভেলের নয়।
চোদু জনতার এই মানসিকতার জন্যই ২০১৩ সালে জামাত তাদের মিথ্যা অলৌকিক ক্ষমতা দেখানোর জন্য তারেক রহমানের কাছ থেকে টাকা ধার করে হিরো আলমের কাছ থেকে ভাড়া করে বিশাল একটি প্রজেক্টর। প্রজেক্টরটি গভীর রাতে বগুড়ার এক স্থানে চালু করা হলে তামাম বাংলাদেশে সাময়িক বিদ্যুৎ সংকটের ফলে লোডশেডিং দেখা দেয় এবং চাঁদে ফুটে উঠতে থাকে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ওরফে দেলু রাজাকারের ছবি। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এই যে, দেশের বেশিরভাগ চোদু জনতাই রাতে ঘুমে মগ্ন থাকায় খুব কম সংখ্যক মানুষই চাঁদে সাঈদীর চেহারা দেখতে পেয়েছিল। ফলে নাস্তিকদের পাশাপাশি মুসলমানরাও এ ঘটনাকে নিয়ে বিদ্রুপ করে থাকে।