যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার চিকিৎসা ব্যবস্থা বাংলাদেশের চেয়ে ভালো ।

যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার চিকিৎসা ব্যবস্থা বাংলাদেশের চেয়ে ভালো ।

সম্প্রতি ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা থেকে সন্ত্রাসবাদ দূরীকরণের জন্য ইসরায়েল হামলা শুরু করায় খুব চিন্তিত বাংলাদেশের জনতা। ফর্সা ফিলিস্তিনের লোকেরা ভালোভাবে চিকিৎসা পাচ্ছে কিনা, তাদেরকে হামলা করা হচ্ছে কেন সহ অনেক প্রশ্ন বাংলার চোদু জনতার মনে। বাংলাদেশের লোকেরা নিজের চেয়েও ফর্সা বিদেশীদের বেশি মুহাব্বাত চো-দায়। কিন্তু নিজের দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা যে গাজা উপত্যকার চেয়েও শতগুন নিম্নমানের এই সম্পর্কে বাংলার চোদু জনতা জেনেও না জানার ভান করে। ফর্সা সুরতের লোকেদের প্রতি শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতের লোকেদেরও দরদ বেশি। 'ফেয়ার এন্ড লাভলি' ক্রিম মেখে ওরা যুগ যুগ ধরে ফর্সা হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে ফেল মেরেছিল। তাদের এই বিষাক্ত সংস্কৃতির আমদানি হওয়ার কারণেই বাংলাদেশের লোকেরা কলুষিত হয়েছে ।

তো ইসরায়েলী হামলার কারণে ফিলিস্তিনের ফর্সা মুসলমান ভায়েরা চিকিৎসা সংকটে ভুগছে ইহা আমরা জানি, কিন্তু বাংলাদেশের মুসলমানরা বাংলাদেশের মাটিতে কোন ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থা উপভোগ করছে আসুন সেটার কিছু ছবি দেখে নিই:

এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে দ্বিগুণ অসুস্থ হয়ে বাড়িতে ফেরে মানুষ।
এটা কোনও যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের হাসপাতাল নয়। ওরা দালালকে টাকা না দেওয়ায় বেড পায়নি।
এদের বাড়িতে ইসরায়েল বোমা হামলা করেনি। এরা বাংলাদেশের নিম্নমানের পিচ দেওয়া সড়কে আহত হয়ে হাসপাতালের দালালকে টাকা দিতে না পারায় এভাবে শুয়ে রয়েছে। 
যেহেতু বাচ্চাটি ফর্সা নয় এবং তার নাক আরবদের মতো উঁচু নয়, এজন্য আমরা এই নিম্ন শ্রেণির মানুষের বাচ্চাকে ফিলিস্তিনী শিশুদের মতো গুরুত্ব দিতে পারবো না। 

এই প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য মধ্যপ্রাচ্যের আরব-ইহুদি সংঘাতের এই চলমান ঘটনাকে তুচ্ছ করা নয়, তবে ব্যর্থ রাষ্ট্র বাংলাদেশের সমস্যার সংখ্যা যে ওদের থেকেও অনেক বেশি তা তুলে ধরা । গাজা উপত্যকার লোকেদেরকে যদি বাংলাদেশে আশ্রয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়, তাহলে ওরা বাংলাদেশকে মুতে দেবে ।