পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই সংখ্যালঘুরা ভয়ে চুপসে থাকে, যেদেশে অবস্থান করছে সেদেশের আইন কানুন মেনে চলে। কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে এ চিত্র পুরোপুরি উল্টো। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে দুর্নীতি এবং চুরি-চামারী করছে বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা। বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যালঘু হলেও অন্যান্য সংখ্যালঘু কমিউনিটির তুলনায় এদেরকে বেশি বাকা পথে হাটতে দেখা যায়। ওসি প্রদীপ, পিকে হালদার, গৌড়ী সেন সহ বিভিন্ন হিন্দু ধর্মাবলম্বী দুর্নীতিবাজ এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য । আমরা বলছিনা যে বাংলাদেশে দুর্নীতি এবং চুরি চামারী করা শুধুমাত্র মুসলমানদের অধিকার, এটা কারো অধিকার নয়! আমাদের এই দৈনিক বঙ্গবল্টু সংবাদপত্রের উদ্দেশ্যই বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজদের পাছা বের করে দেখানো এবং এর জন্য বাংলাদেশের অসাপ্রদায়িক চেতনারও যদি হোগা মারা যায় তাতেও আমাদের অসুবিধা নেই। মনে রাখবে, দূর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গঠনের মূল্য নিম্নমানের চাইনিজ মালের মতো সস্তা নয়!

বাংলাদেশে আজকাল যেসব ইসলামিক উগ্রতা দেখা যায় এই উগ্রতার জন্য দায়ী এদেশের দারিদ্র্যতা এবং আর্থিক অস্বচ্ছলতা। পৃথিবীর যেকোনো দরিদ্র দেশেই এধরনের উগ্রতা দেখা যায়। চোদু জনতার দেশ বাংলাদেশে দারিদ্র্যতার জন্য একমাত্র দুর্নীতি দায়ী এবং ইহাকে দূর করার গুরুত্ব অসাপ্রদায়িক চেতনার থেকেও বেশি। নাহলে বাংলাদেশও আফগানিস্তান হয়ে যাবে, আর সংখ্যালঘুরাও এদেশে তখন কোথাও ঠাই পাবে না। দেশের সবার মঙ্গলের জন্য এধরণের ক্রিটিকাল সমালোচনা অত্যন্ত জরুরি।