যে কারণে ভারতকে "চাটুকারের জাত" বলেছিলেন হেনরি কিসিঞ্জার ।
চাটুকারিতা যদি অলিম্পিকের খেলা হত, তাহলে সে খেলায় 'ভারাত মাতার' জয় হত। মাউন্ট এভারেস্ট আবিষ্কার করেছিল রাধানাথ শিকদার নামক এক বাঙ্গালী। কিন্তু লোকটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় আবিষ্কার করেই নেপাল থেকে দৌড়ে চলে আসেন কলকাতায় এবং গ্রেগর এভারেস্ট নামক এক ব্রিটিশ শ্বেতাঙ্গ এর চরণে মাথা ঠেকিয়ে পাহাড়টি তার নামে করে দেন। এই হলো ভারতীয় উপমহাদেশীয় চাটুকারিতার একটি উদাহরণ। ব্রিটিশরা ভারতকে কখনোই দুশো বছর ধরে শাসন করতে চায়নি, বরং চাটুকার ভারতীয়রাই শ্বেতাঙ্গ ব্রিটিশদের পা চেপে ধরে রেখেছিল।
১৯৭১ সালে হোয়াইট হাউজের এক মিটিংয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনকে সিকিউরিটি এডভাইসর হেনরি কিসিঞ্জার বলেন, ভারতীয়রা চাটুকারিতার মাস্টার, এরা ছশো বছর ধরে চাটুকারিতা করে এসেছে, চাটুকারিতা ছাড়া এদের বাল ছেড়ার ক্ষমতা নেই।
হেনরির মন্তব্যের জবাবে প্রেসিডেন্ট রেচার্ড নিক্সন বলেন, ভারতীয় মহিলারা পৃথিবীর সবচেয়ে অসুন্দর, অর্থাৎ বেঢপ। তাদেরকে তিনি আনএট্রাক্টিভ এবং সেক্সলেস বলে আখ্যা দেন। পৃথিবীর যে স্থানেই জনসংখ্যা বেশি, সেদেশের নারীদের চেহারা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন খারাপ বানিয়ে থাকেন পপুলেশন কন্ট্রোলের জন্য। অর্থাৎ চোদাচুদিতে যেন পুরুষদের বেশি ভক্তি না আসে এজন্যই তাদের চেহারা খারাপ হয়ে থাকে। আপনি যখনই ভারতীয় উপমহাদেশে কোনও বেঢপ নারীকে দেখবেন, তখনই বুঝবেন এটি আল্লাহর একটি মেসেজ। আল্লাহ বলতে চাচ্ছে বেশি চোদাচুদি করবি না।
এখানে উল্লেখ্য যে, কিছু ভারতীয় মিডিয়া ভারতের পাছা ঢাকার জন্য এ ঘটনার ন্যারেটিভ পরিবর্তন করে বোঝানোর চেষ্টা করে নিক্সন এবং কিসিঞ্জার এগুলো বাংলাদেশের মানুষ সম্পর্কে বলেছে, তবে এটি সম্পুর্ন ভুল এবং এর প্রমাণ তাদের কোথাবার্তার এই রেকর্ড শুনলেই বোঝা যায়।