যে কারণে বাংলাদেশে ল্যাটিন হরফে বাংলা লেখার প্রচলন শুরু করা উচিৎ ।
বাংলা ভাষার হরফগুলো গোলগাল এবং ইহায় মিনিমালিজমের অভাব আছে। যেকোনো ডিজাইনে মিনিমালিজমের অভাব এবং গোলগাল বেশি থাকা একপ্রকারের পুরুষত্বহীনতা। এছাড়াও এই ভাষার লেখাগুলো দেখলে ভারতীয় মনে হয়। বাংলাদেশ এবং ভারতের পূরুষদের পৌরুষত্বের যে লেশমাত্র নেই সেটি আমরা এই প্রতিবেদনে তুলে ধরেছি, শুয়ে শুয়ে হস্তমৈথুন না করে সেই প্রতিবেদনটিও পড়ে আসুন, কারণ এখানে এতকিছু লেখার সময় নেই।
বাংলা ভাষার এসব অক্ষর এসেছে সিদ্ধং লিপি থেকে। সিদ্ধং লিপি তুলনামূলভাবে বাংলা এবং হাফ লেডিসদের ভাষা হিন্দির অক্ষরগুলোর তুলনায় বেশি ধারালো ছিল। কিন্তু আজকালকার বলপয়েন্ট কলম দিয়ে ওসব আর লেখা সম্ভব নয়। লিখলেও দেখতে বাংলা, হিন্দির মতো মনে হবে। বাংলা ভাষার অক্ষরগুলোর আরও একটি সমস্যা হলো এ ভাষায় সবকিছু লিখতে ল্যাটিনের তুলনায় বেশি সময় লাগে। লেখায় প্যাঁচ বেশি দিতে হয় বলে কলমের কালি বেশি খরচ হয়। এছাড়াও বাংলা লেখা প্রিন্ট করতেও কালি বেশি খরচ হয় কারণ লেখায় প্যাঁচ বেশি, এতে পরিবেশ দূষিত হয়ে যাচ্ছে। তবে বাংলা অক্ষর পরিহার করার সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে দেশের লোকেদের পুরুষত্ব রক্ষা করা। চোদু জনতা যখন বাংলা অক্ষরে না লিখে ল্যাটিন অক্ষরে লেখালেখি করবে তখন তারা তাদের লেখার মধ্যে মিনিমালিজম লক্ষ করবে। লেখায় বার বার প্যাঁচ মারতে হবেনা! এতে চোদু জনতার অনেক সময় বাঁচবে এবং ল্যাটিন অক্ষরগুলোর এই মিনিমালিজম এবং চোকা কিনারা থাকায় ভাষাটিকে পুরুষদের ভাষা মনে হবে।
অনেকেই বলবে যে জর্জিয়ান ভাষার অক্ষরগুলো তো বাংলার চেয়েও বেশি গোলগাল, কিন্তু সেখানকার লোকেদের পুরুষত্ব এতো বেশি কেন? ওরাতো শক্তিশালী বডিগার্ড হওয়ার জন্য বিখ্যাত। তাদের দেশের গোলগাল অক্ষরগুলো তাদের পুরুষত্বে কোনো প্রভাব ফেলেনি কেন? এসব সবজান্তা হিজড়াদের জন্য আমার উত্তর এই যে, শুধু ভাষার অক্ষরের ডিজাইনই পুরুষত্বে প্রভাব ফেলেনা। ওদের দেশে আদিকাল থেকে প্রতিকূল পরিবেশ থাকায় ওদের পুরুষত্ব বেশি, অন্যদিকে দক্ষিণ এশিয়ার চোদনারা হাজার বছর ধরে সারাদিন মাঠে চাষবাস করে বাড়িতে এসে চোদাচুদি করেছে এবং পরবর্তীতে দুশো বছর ধরে ব্রিটিশদের পা টিপেছে ।