ভারতের যুবকেরা কানাডার ভিসা পাওয়ার জন্য "ব্লো-জব" করতেও রাজি আছে: ট্রুডো
গত এক দশকে ভারতের নরেন্দ্র দামুদাস মোদি সরকার আসার পর থেকেই ভারতের সমাজ হয়ে গেছে একটি দ্বিখন্ডিত পাছা। আহারে গরুর গোশ খাওয়ার জন্য নিরিহ মুসলমান হত্যা, কাশ্মীর প্রদেশকে কোলোনিতে রুপান্তর করা সহ নানাভাবে ভারতকে একটি দ্বিখন্ডিত পাছায় পরিনত করে ভারতের ভবিষ্যৎ ঘোলাটে করে দিয়েছে এই বিজেপি সরকার। বিজেপির মাল্লু ন্যাশনালিস্টরা "অখন্ড ভারত" নামক বিশাল একটি কাল্পনিক দেশ গঠনের কথা তুললেও তাদের কাজকর্ম দেখে বোঝা যায় যে তারা অখন্ড ভারত গঠন তো দূরের কথা, বরং দুদিন পর ওদের নিজেদের দেশই ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে আলাদা মহাদেশ তৈরি হয়ে যাবে । আপনারা নিশ্চই ভাবছেন দৈনিক বঙ্গবল্টু নামক এই বাংলাদেশী সংবাদপত্র ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে কেন? প্রথমত, ভারতে গু-গোবর ছোড়াছুড়ি হলে সেটার ছিটেফোটা বাংলাদেশেও পড়ে। দ্বিতীয়ত, পৃথিবীর যে কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য ব্যাক্ত করা আমাদের গনতান্ত্রিক অধিকার। বাক প্রকাশের স্বাধীনতার মতো গনতান্ত্রিক অধিকারের সুবিধা একেবারে শতভাগ ভোগ করে নেওয়া বেআইনী কিছু নয়।
সম্প্রতি কানাডার পাসপোর্টধারী ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী খালিস্তানী নেতাকে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা অবৈধভাবে হত্যা করলে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দৈনিক বঙ্গবল্টুর প্রতিনিধিকে জানান, ভারতের চোদু জনতা কানাডায় পড়ালেখার নামে এসে সেটেল হওয়ার জন্য উদগ্রীব। এভাবে ভারতীয় চোদু জনতার ঢল আমাদের দেশে আসতে থাকলে কানাডাও ভারত হয়ে যাবে, রাস্তায় লোকেদেরকে মলত্যাগ করতে দেখা যাবে। ভারতীয় চোদু জনতার এই ঢল আটকানোর জন্যই আমরা এই ঘটনাকে অজুহাত হিসেবে ব্যাবহার করে ভারতীয়দের ভিসা দেওয়া বন্ধ করতে যাচ্ছি । ভারতের শিক্ষার্থীদের বিষয়ে ট্রুডোকে প্রশ্ন করা হলে উনি বলেন, ভারতের যুবকরা কানাডার ভিসার জন্য ব্লো-জব করতেও রাজি আছে। পড়ালেখার নামে এ দেশে এসে সেটেল হয়ে ট্যাক্সি চালিয়ে, কিংবা টয়লেট পরিষ্কার করে সারাজীবন অর্থ উপার্জন করা লোকেদেরকে শিক্ষার্থী বলা ঠিক নয়।