বাংলার এই শীতকালীন সময়ে আমজনতা সুখে শান্তিতে সময় কাটালেও কঠিন সময় পার করছে দেশের নেতা-হাতারা। এলাকায় ভোট প্রচারণার জন্য পয়সা খরচ, মিছিল করানোর জন্য লোক ভাড়া, মিষ্ঠান্য দ্রব্য বিতরণ, পোস্টারের খরচ, মারামারি করানোর জন্য লোক জোগাড়, রাস্তায় নেমে বিভিন্ন লোকেদের সাথে হাসিমুখে, তেল মেরে কথা বলে কিছু ভোট বাগিয়ে নেওয়া সহ প্রচুর কাজ তাদের। তার সাথে এতোদিনের চুরি করা টাকার বড় অংশ ব্যায় হয়ে যাচ্ছে। এ পয়সা সামনের বছর ক্ষমতায় এসে তাদেরকে উসুল করতেই হবে! না হলে এ সব কিছু বৃথা!

সামনের বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সাল হবে বাংলার চোদু জনতার জীবনের সবচেয়ে কঠিন বছর। এই বছরের গরমকালে বাংলাদেশের অধিকাংশ ঘরে দিনে ২০ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকবে না। কারণ বিদ্যুৎ বিভাগের মন্ত্রীদেরকে কয়লার টাকা মেরে খেতে হবে নির্বাচনী প্রচারণার টাকা উসুলের জন্য। দ্রব্য মূল্যের দাম দিতে হিমশিম খেতে হবে চোদু জনতাকে। বিয়াল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার আবহাওয়ায় জনগণের মাথা গরম থাকায় খুন খারাপি বাড়তে পারে। রোহিঙ্গা সংকট আরও জটিল হতে পারে, আন্তর্জাতিক সহায়তা নামক ভিক্ষা আসা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ডলারের মূল্য দুশো টাকারও বেশি ওপরে উঠে যাবে। তবে প্রবাসী কামলাদের পাঠানো অর্থের জন্য দেশের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো নাও হতে পারে। দেশের মানুষের রাগ, ক্ষোভ বৃদ্ধি পাবে।

এই শীতকালীন সময়ে তোমাদের মতো চোদু জনতার মাথা ঠান্ডা রয়েছে, সময় ভালো যাচ্ছে। কিন্তু এর মূল্য তোমাদেরকে কয়েকমাস পরেই দিতে হবে। বাল, বিম্পি, জামাত, শিবির, রাম, বাম সকল দলের নেতা হাতারা মানুষরুপী পশু। এরা তোমাদের রক্ত চুষে জীবিকা নির্বাহ করে। কয়েকদিন আগে 'রাফসান দ্যা ছোট ভাই' নামক ইউটিউবারকে ভাড়া করে ভিডিও বানায় নসরুল হামিদ বিপু নামক এক রক্তচোষা নেতা, যে বিষয়ে আমরা আগের প্রতিবেদনে লিখেছি। বিপু নামক এই বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী কয়লার টাকা মেরে খেয়ে, দেশের জনতাকে লোডশেডিংয়ের মাধ্যমে সারাবছর ছ্যাকা দিয়ে এখন ভোটের আগে চোদু জনতার সাথে খুউব বন্ধু সুলভ আচরণ করছে। চোদু জনতার মাথায় যদি সামান্য হলেও কিছু মাল থাকে, তাহলে তাদের বোঝা উচিৎ যে, এই ব্যাক্তি কোনও মানুষ নয়, বরং গোখরো সাপ। ভোট শেষ হওয়ার সাথে সাথে এই ব্যাক্তি লাফ মেরে চোদু জনতার পাছায় ভয়ংকরভাবে দংশন করতে চলেছে!