এতো পড়াশুনা করার পরেও কেন পশ্চিমা কিশোরদের থেকে মেধায় পিছিয়ে বাংলাদেশের ছাত্ররা ?
বাংলাদেশে প্রতিবছর ম্যাট্রিক, ইন্টারমিডিয়েটসহ বিভিন্ন পরীক্ষার রেজাল্ট বিতরণের দিন টেলিভিশনে জিপিএ-৫ পাওয়া "মেধাবী" শিক্ষার্থীদের উল্লাস করতে দেখা যায়। যদিও এসব "মেধাবী" ছাত্রদেরকে বড় হয়ে কোনদিন বিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ ইত্যাদি হতে দেখিনি। নাসার মতো প্রতিষ্ঠানের দারোয়ানের চাকরি করতেও এদের দেখা যায়না। তো দেশে লক্ষ লক্ষ জিপিএ-৫ পাওয়া এসব মেধাবীরা কি আসলেই মেধাবী, নাকি বাংলাদেশের তথাকথিত শিক্ষা ব্যবস্থার মেধাবী যাচাইয়ের পদ্ধতিও ভুয়া? কারণ দেশে লক্ষ লক্ষ "মেধাবী" আছে, কিন্তু এসব মেধাবীরা কোনো বাল ছিড়তে পারেনা কেন? পদ্মা সেতু, পারমানবিক চুল্লি ইত্যাদির জন্য বিদেশী ইঞ্জিনিয়ার লাগে কেন?
গতবছর বাংলাদেশের ভুয়া শিক্ষা ব্যবস্থাকে স্ক্যাম সম্মোধন করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিলাম, যেখানে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কিভাবে এমএলএম স্ক্যামের মতো কাজ করে তা তুলে ধরা হয়েছিলো। বাংলাদেশের ভুয়া শিক্ষা ব্যবস্থা এদেশের নোংরা সংস্কৃতির সাথেও ওতপ্রতোভাবে মিশে গিয়েছে। বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার বেশিরভাগ চোদনারা জানে তাদের শিক্ষা ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য শিক্ষা প্রদান নয়, এবং ওখানকার ডিগ্রি দিয়ে কোনো বালছেড়া হওয়া যায়না। তবুও ওরা এটি গ্রহণ করছে কেন? কারণ বাংলাদেশ, ভারতের চোদনারা নিজের ইচ্ছা, আগ্রহর চেয়ে লোক দেখানোকে বেশি প্রাধান্য দেয়। অমুকের ছেলে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে তাই আমার ছেলের ওপরেও মানসিক চাপ দিয়ে তাকে মেডিকেলে চান্স পাওয়াতে হবে। নাহলে আমার মান ইজ্জত থাকবে না। লোকের সামনে নিজের ছেলেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে আমাকে ভাব মারতে হবে। ছেলের জীবনের চেয়ে আমার মান ইজ্জত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলার চোদু জনতার এই আবেগী মানসিকতার উপর ব্যবসা চালিয়ে কোটি কোটি টাকা কামিয়ে নিচ্ছে উদ্ভাস, রেটিনা সহ বিভিন্ন কোচিং সেন্টারগুলো। চোদু জনতাকে স্বপ্ন বিক্রয় করা অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা এবং এদের জন্যই বাংলার ভুয়া শিক্ষা ব্যবস্থা লোকে আজও গ্রহণ করে।
বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত পরিবারের কৈশোর বয়েসী ছেলেদের জন্য বার্তা:
তোমাদের জন্ম হয়েছে তোমাদের পিতামাতার দাসত্ব করার জন্য। তোমাদের নিজের জীবন উপভোগ করার কোনও অধিকার নেই। তোমরা হচ্চো পৃথিবীর সবচেয়ে নিম্নশ্রেণীর মানুষ! পশ্চিমা কিশোরদের মতো তোমাদের গার্লফ্রেন্ড থাকা যাবে না, কারণ তোমাদেরকে হতে হবে হিজড়া! বিজ্ঞান অনুযায়ী কৈশোর বয়স থেকেই নারী সঙ্গী না থাকলে মানুষ তার নিজ দেহকেই নারী দেহ কল্পনা করে হিজড়ায় পরিণত হয়। আর এজন্যই বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার নির্লজ্জ পুরুষরা নারী সেজে ফেক ফেসবুক একাউন্ট বানায়। প্যাশন, শখের কাজ ছেড়ে দিয়ে তোমাদের ভুয়া শিক্ষা ব্যবস্থার সস্তা কাগজের বই নিয়ে পড়ে থাকো, কারণ এটাই তোমাদের মতো দক্ষিণ এশীয় মদ্ধবিত্ত চোদনাদের জীবন।