এবার ফেসবুক একাউন্ট খুলতে ফোন নাম্বার ও জাতীয় পরিচয়পত্রের পাশাপাশি দিতে হবে বীর্যের স্যাম্পল !
বাংলাদেশ এমন একটি দেশ, যেদেশে টুথব্রাশ ব্যাবহারকারীর চেয়েও স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীর সংখ্যা অনেক বেশি। বাল সরকার দেশের মানুষের হাতে সস্তা চাইনিজ ফোন ধরিয়ে দিয়ে দেশকে এভাবেই ডিজিটাল বানিয়েছে। তবে বাংলাদেশে এতো ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী থাকা সত্বেও ফেসবুক নামক একটি সোশ্যাল মিডিয়ার বাইরে দেশের চোদু জনতাকে খুজে পাওয়া খুব কঠিন। কারণ বাংলার চোদু জনতা নতুন একটি স্মার্টফোন কিনেই "প্লে স্টোর" থেকে ফেসবুকের অ্যাপ ডাউনলোড করে সেখানে তাদের নাম, ঠিকানা, চৌদ্দ গোষ্ঠীর পরিচয়, জাতীয় পরিচয় পত্র ইত্যাদি দিয়ে একটি একাউন্ট তৈরি করে সারাদিন শুয়ে শুয়ে, হলুদ দাত বের করে এই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ছবি, ভিডিও, ফেক নিউজ ইত্যাদি দেখে। অনেকে আবার ধর্মের বিষয়ে গুজব ছড়িয়ে অন্যান্য চোদু জনতাকে উষ্কে দিয়ে গলা কাটাকাটিও করে থাকে ।
বাংলাদেশের ইন্টারনেট বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ কেন্দ্রিক হওয়ায় বাংলাদেশের চোদু জনতা জানেই না ফেসবুক এবং ইউটিউবের বাইরে ইন্টারনেটে কি আছে। একটি ব্রাউজারে ঢুকে কিভাবে একটি ওয়েবসাইটে ঢুকতে হয় সেটিও বাংলার চোদু জনতা জানে না। সম্প্রতি কয়েক বছরে ফেসবুক, ইউটিউব বাদে অন্যান্য কিছু চাইনিজ সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ যেমন টিকটক, বিগো লাইভের মতো কতিপয় অ্যাপগুলো বাংলার চোদু জনতা ব্যাবহার করে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের অবস্থা আরও ঘোলাটে করেছে। এছাড়াও ইনস্টাগ্রাম নামক একটি অ্যাপে বাংলার চোদু জনতাকে ঢুকতে দেখা যায় হস্তমৈথুনের জন্যে।
তবুও ফকিরের এই দেশে এখনও ফেসবুকের জনপ্রিয়তা সবার উর্ধ্বে। চোদু জনতা দোকান থেকে নতুন একটি মোবাইল কিনেই দোকানদারকে দিয়ে একটি ফেসবুক একাউন্ট বানিয়ে নিয়ে আবল তাবল লেখালেখি শুরু করে। বিভিন্ন অচেনা নারীদেরকে মেসেজ করে উলঙ্গ ছবি পাঠাতে বলে। সম্প্রতি ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ জানান, বাংলাদেশের চোদু জনতা ফেসবুকে নতুন একাউন্ট খুলতে গেলে তাদেরকে ফোন নাম্বার ও জাতীয় পরিচয়পত্রের পাশাপাশি দিতে হবে বীর্যের স্যাম্পল এবং সেটি ভেরিফাই হতে সময় লাগবে নয় মাস।