যেভাবে ডক্টর ইউনূসের 'চাকরী বিরোধী' মন্তব্যকে ব্যবহার করে দেশে নতুন এমএলএম স্ক্যাম আসতে পারে।

যেভাবে ডক্টর ইউনূসের 'চাকরী বিরোধী' মন্তব্যকে ব্যবহার করে দেশে নতুন এমএলএম স্ক্যাম আসতে পারে।

ডক্টর ইউনূস সেদিন এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ডায়লগ মেরে বলেন, আমরা চাকরি করতে চাইনা, আমরা চাকরি দিতে চাই। এধরণের ডায়লগ বিভিন্ন পঞ্জী স্কিম এর স্ক্যামাররা চোদু জনতার সামনে মেরে থাকে। আমরা বলছিনা যে ইউনূস স্ক্যামার হয়ে গিয়েছে, তবে চোদু জনতার সামনে তার মেপে কথা বলা উচিত ছিল। কারণ খুব দ্রুতই দেশে ডেসটিনির মতো কোনো এমএলএম স্ক্যাম এসে তার এই ডায়লগ ব্যবহার করতে চলেছে। এর আগে ইউনূসের মাথায় মাল থাকার কারণেই ২০০৮ সালের দিকে সেনাবাহিনী তাকে সরকার প্রধান বানানোর জন্য তার পা ধরলেও তিনি সেটি গ্রহণ করেননি। কারণ উনি জানতেন এই দেশের চোদু জনতাকে সভ্য জাতি বানিয়ে দেশকে শাসন করার চেয়ে আরও একশোটি নোবেল জেতা সহজ। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে তার মাথার সেই মাল কমে গিয়েছে।

বিভিন্ন দেশেই রেভুলুশন হওয়ার পরই ঠকবাজ এমএলএম কোম্পানির উত্থান ঘটতে দেখা  যায়। রাশিয়ায় সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙার পর সেখানে 'এমএমএম' নামক একটি মাল্টি লেভেল মার্কেটিংয়ের ঠকবাজি কোম্পানির উত্থান ঘটেছিলো। রাশিয়ার চোদু জনতা রাশিয়ার সরকারের চেয়েও সেই দু নম্বর কোম্পানিকে বেশি বিশ্বাস করেছিল এবং কোম্পানির ঠকবাজ মালিককে ভোট দিয়ে তাকে সংসদ সদস্য বানিয়ে দিয়েছিলো। আবার আলবেনিয়াতেও পলিটিকাল রেভুলুশন হওয়ার পর সেখানে এমএলএম কোম্পানির উত্থান ঘটেছিলো এবং তারা দেশটির সব মাল চুষে নিয়ে পালিয়েছিলো। আমার বিশ্বাস এটা বাংলাদেশেও বড় পরিসরে হতে যাচ্ছে এবং এমন সময়ে ডক্টর ইউনূস এধরণের মন্তব্য ব্যক্ত করে আগুনে ঘি ঢেলেছে।