হেলিকপ্টারে চড়ে আওয়ামী বেশ্যার ভারতে পলায়ন, ডিগবাজি মেরে ইউনূসের ক্ষমতা গ্রহণ এবং বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ, যেদেশটি যুদ্ধ করে গর্বের সঙ্গে স্বাধীন হয়েছে। আর বাকি দেশগুলো ব্রিটিশদের কাছে স্বাধীনতা ভিক্ষা পেয়েছে। ব্রিটিশ আমলেও এখানকার লোকেদের ভয়ে শ্বেতাঙ্গ ব্রিটিশদের লোম খাড়া হয়ে যেত। এমন ঘাড়ত্যাড়া জাতি পৃথিবীতে খুব কমই আছে। নিজের অধিকারের জন্য এবং অবিচারের বিরুদ্ধে যুগ যুগ ধরে লড়াই করে এসেছে এই ঘাড়ত্যাড়া জাতি। আজ ভেনিজুয়েলা, রাশিয়া, বেলারুশ, হংকংয়ের মতো দেশের আমজনতাও সরকার হটানোর জন্য বাংলাদেশকে শিক্ষক হিসেবে দেখছে। ভারত নামক প্রতিবেশী দেশ, যেদেশটি রাস্তায় মলত্যাগ করার জন্য বিখ্যাত, সেদেশটি আওয়ামী বেশ্যাকে আশ্রয় দিয়ে এখন তাদের মিডিয়া দেখাচ্ছে ভয়ংকর রকমের বাংলাদেশ বিরোধী ফেক নিউজ। পুরাতন ছবি, ভিডিও দেখিয়ে বলছে বাংলাদেশে নাকি হিন্দু হামলা চলছে। ওরা বাংলাদেশের আমজনতাকে হিংসা করে। বাংলাদেশের যুবা বয়েসীরা এই সরকারকে উৎখাত করে যে পুরুষত্ব দেখিয়েছে, চাটুকার ভারতীওদের সেটা সহ্য নয়!!! এখন ওরা দাবি করছে ভারতের হিজড়া আর্মি বাংলাদেশের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে, যারা দুদিন আগেও ভারতের হাজার কিলোমিটার ভূখণ্ড হারিয়ে চাইনিজদের লাঠির আঘাতে পাছা লাল করে দেশে ফিরে এসেছিলো। ওরা ভাবছে বাংলার আমজনতা ওদের সাথে ওই একই কাজ করবে না।
অনেকেই বলছে বাংলাদেশ এখন জামাত বিএনপির দখলে চলে যাবে। দেশের অবস্থা আফগানিস্তান হয়ে যাবে। কিন্তু যেসব যুবা বয়েসীরা বাল সরকারকে নামিয়েছে তাদের দেখে জামাতি মনে হয় না। আর জামাতিরাই যদি এসব আন্দোলন রিমোট দিয়ে কনট্রোল করতো তাহলে সমকামিতা সমর্থনে অভিযুক্ত 'সুদখোর' খ্যাত ডক্টর ইউনূস ডিগবাজি মেরে ক্ষমতায় আসতে পারতো না। আজকালকার পুঁচকে পোলাপান জানেনা যে, জামাতীরাই ইউনূসকে প্রথম সুদখোর নাম দিয়েছিলো। শেখ হাসিনা সেটা কপি করেছিল। আর জামাতের কনট্রোলে যদি দেশ চলেও যায়, তাতেও সমস্যা তেমন সমস্যা দেখছিনা। কারণ জামাত যদি ক্ষমতায় আসেও (যেটা অত্যন্ত অবাস্তব), তাহলে ওরা আগের তুলনায় অনেক কম উগ্র হবে। রাস্তার ধারের গাছের কোনায় পুলিশরা আর লুকিয়ে থাকবেনা গাড়ি থামিয়ে চান্দা নেওয়ার জন্য। চান্দা-ধান্দার দিন শেষ হয়ে যাবে। তবে আমার বিশ্বাস জামাতসহ কোনো উগ্র দল ক্ষমতায় আসবে না, তবে সংসদের দু-তিনটে সিট পেতে পারে।
বাংলার আমজনতার জন্য আমার পরামর্শ:
হে বাংলার চোদু জনতা, তোমরা তোমাদের চাটুকারী বৈশিষ্ট্য ত্যাগ করো। ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার সব অঞ্চলের লোকেদের মতো তোমাদেরও চাটুকারী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার জন্য তোমরা আজও পিছিয়ে। তোমাদের অনেকেই শেখ হাসিনার পা চেটেছো এবং নির্লজ্জের মতো চাটুকারিতা করেছো। আবার অনেক নির্লজ্জ মাল প্রধানমন্ত্রীকে 'মা' বলেও সম্বোধন করেছে। নেতাহাতাদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ করার পরিবর্তে তোমরা ওদের পিঠে মেখেছো তেল। যার জন্যই তোমাদের দেশের আজ এই অবস্থা। এজন্য বাংলার আমজনতার কাছে আমার আহ্বান, তোমরা এই চাটুকারী সংস্কৃতি বর্জন কর। নেতাহাতা অকর্ম করলে তাদের দিকে গোবর নিক্ষেপ করো। এই ইউনূস যদি চুরি চামারি করে তাহলে তার পাছায় বাঁশ দিয়ে আঘাত করে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দাও। তারপর যদি অন্যকেউ এসেও চুরি চামারি করে তাহলে তার হোগাতেও বাঁশ দিয়ে আঘাত করে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দাও। কারণ এটাই রিয়েল ডেমোক্রেসি!