গভীর রাতে মাইকেল জ্যাকসনের আত্মার সাথে ইবলিসের ড্যান্স দেখে বেহুশ আহসান মঞ্জিলের দারোয়ান !
বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার লোকেদের গানের রুচি খুবই খারাপ। এসব কারণেই বাংলা গানে বিভিন্ন ন্যাকামি এবং পুরুষত্বহীনতা লক্ষ করা যায়। পরলোকগমন করা আয়ুব বাচ্চু, আজম খানের মতো এককালে দেশে কিছু শিল্পী ছিল যাদের গানে কিছুটা পুরুষত্ব দেখা যেত, অর্থাৎ গানে ন্যাকামি কম থাকতো। কিন্তু তাদের গান শুধু হতাশা, দুঃখ, ক্ষোভ নিয়ে হতো। এসব হতাশচোদা গান সবাইকে বিনোদন দিতে না পারায় ২০০০ দশকে দেশের কিছু শ্রেণীর মানুষের মধ্যে মাইকেল জ্যাকসনের গান জনপ্রিয় হতে শুরু করে। কারণ দেশের চোদু জনতা পশ্চিমা শিল্পী বলতে শুধু মাইকেল জ্যাকসনকেই চিনতো, যদিও সেসময় পশ্চিমা সভ্য সমাজের দেশে মাইকেল জ্যাকশন অন্যান্য ব্যান্ডের তুলনায় অনেক পিছিয়ে ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ, ভারতের মতো দেশগুলোতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করতে থাকে মাইকেল জ্যাকসন নামক এই প্লাষ্টিক সার্জারি করা হিজড়া সংগীতশিল্পী। চোদু জনতার ঘরে ঘরে ছড়িয়ে যায় মাইকেল জ্যাকসন নাম! অবস্থা একপর্যায়ে এমন হয় যে, আউল বাউলের দেশে মাইকেল জ্যাকসনের আগমনের প্রতিবাদে আব্দুল হাদি নামক এক দেশী শিল্পী একটি গানও বানিয়ে ফেলে। মাইকেল জ্যাকসন নামক সেই মহামারীর প্রভাব আজও দেশের অনেক চানাচুর বিক্রেতার মধ্যে দেখা যায় যারা মাইকেল জ্যাকসন সেজে লজ্জাশরম বিসর্জন দিয়ে চানাচুর বিক্রি করে জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
গত মাসের পয়ত্রিশ তারিখে গভীর রাতে ঢাকার আহসান মঞ্জিলের সামনে মাইকেল জ্যাকসন এবং ইবলিসকে ডান্স মারতে দেখে আহসান মঞ্জিলের দারোয়ান। একপর্যায়ে দারোয়ান ভয়ে কালেমা তায়্যিবা পড়ে অজ্ঞান হয়ে যান। উনি এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন।