ছাত্রলীগের মতো এবার আন্দোলনের শিক্ষার্থীরাও শুরু করে দিয়েছে চাঁদাবাজি।
বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেদেশে সমর্থন করার মতো একটি রাজনৈতিক দল নেই, তবে ঘেন্না করার মতো অনেক রাজনৈতিক দল খুঁজে পাওয়া যায়। চোদু জনতার এই দেশের লোকেরা যে রাজনৈতিক দলকেই কাঁধে তুলেছে, সেই দলই নানারকম দুনম্বরি করে তাদের মালই চুষে খেয়েছে। এবার ছাত্রলীগের মতো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনও শুরু করে দিয়েছে তাদের চান্দা-ধান্দার কার্যক্রম। এসব পুচকে ছাত্রদের মাতব্বরীতে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে দেশের বিভিন্ন এলাকার আমজনতা। এসব অনভিজ্ঞ ছাত্ররা রাস্তায় রাস্তায় শুরু করে দিয়েছে ট্রাফিক পুলিশের কাজ। ফলে অনেক রিকশাচালক হোঁচট খেয়ে পড়ছে মাটিতে। এমনই একটি দৃশ্য দেখে আমাকে জানিয়েছিল আমার চেনা এক যুবা বয়েসী ব্যক্তি। সেই যুবা বয়েসী ব্যক্তি আমাকে এও জানায় যে ছাত্ররা নাকি চান্দা-ধান্দার কার্যক্রমও শুরু করে দিয়েছে, ছাত্ররা তার কাছ থেকে কিছু টাকাও নিয়েছে। চোদু জনতার মিডিয়া এর দিকে এখনও নজর দিচ্ছে না, তাই আমরাই এ বিষয়টি আমজনতার সামনে তুলে ধরছি।
কিন্তু এই অভিযোগের প্রমান কোথায় ?
নিজের এলাকার চায়ের দোকানদারের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করো যে এসব চ্যাংড়া ছেলেরা তার কাছে চাঁদা নিয়েছে কিনা। তোমাদের মতো চোদু জনতার অনেকেই এই বিষয়টি বিশ্বাস করতে চাইবে না কিন্তু দুদিন পর ঠিকই বিশ্বাস করতে হবে। এসব চ্যাংড়া ছাত্ররা আন্দোলন শুরুই করেছিল সরকারি চাকরি পেয়ে টেবিলের তলা দিয়ে টাকা ইনকামের অধিকারের জন্য। ষোলো বছর ধরে বাল সরকার যত চুরি, চামারি, খুন, গুম ইত্যাদি করেছিল সেগুলোর বিরুদ্ধে কিন্তু এরা প্রতিবাদ করেনি। বরং করেছে সরকারি নোকরির জন্য, যেন ওরাও সরকারের দুনম্বরিতে ভাগ বসাতে পারে। এদের উদ্দেশ্য কখনোই ভালো ছিলোনা। এরা হলো বাংলাদেশের ভুয়া শিক্ষা ব্যবস্থার ফসল।