বাংলাদেশ, ভারতের সংস্কৃতিতে পুরুষত্বের এতো অভাব কেন? কিছুদিন আগে আমরা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছি যেখানে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ এবং ভারতের এই নিম্নমানের সংস্কৃতিতে চাটুকারিতা, নির্লজ্জতা
ইলন মাস্কের সাথে বন্ধুত্ব করার জন্য যেভাবে জনগণের পয়সায় বঙ্গবন্ধু স্যাটালাইট উৎক্ষেপণ করেছিল সজীব ওয়াজেদ জয় ! ইলন মাস্ক তার মেধা এবং ব্যাবসা বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার গন্ডি পেরিয়ে ধনকুব হয়েছে। অন্যদিকে সজীব ওয়াজেদ জয় একজন আমেরিকা
যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার চিকিৎসা ব্যবস্থা বাংলাদেশের চেয়ে ভালো । সম্প্রতি ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা থেকে সন্ত্রাসবাদ দূরীকরণের জন্য ইসরায়েল হামলা শুরু করায় খুব চিন্তিত বাংলাদেশের জনতা। ফর্সা ফি
বাংলাদেশের তরুণরা যে পশ্চিমা সংস্কৃতির অনুকরণ করছে সেটি প্রকৃত পশ্চিমা সংস্কৃতি নয় । বাংলাদেশ এবং ভারতীয় উপমহাদেশীয় সংস্কৃতি বিশ্বের সবচেয়ে নিম্নমানের সংস্কৃতির একটি। এই সংস্কৃতিতে চাটুকারিতা, অলসতা, নির্লজ্জতা, আত্
সংখ্যালঘু হওয়া সত্বেও কেন দুর্নীতি-বাটপারিতে জড়িত বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ? পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই সংখ্যালঘুরা ভয়ে চুপসে থাকে, যেদেশে অবস্থান করছে সেদেশের আইন কানুন মেনে চলে। কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু
বাংলাদেশের জনসংখ্যা কি আসলেই এতো বেশি, নাকি এর পেছনে রয়েছে সরকারের ষড়যন্ত্র ? বাংলাদেশের লেটেস্ট আদমশুমারী অনুযায়ী এদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৮ কোটি(হলুদ মিডিয়া থেকে পাওয়া) । বাংলাদেশের আয়তনের সাথে এই নাম্বার ভা
বিদেশীদের জিহ্বায় আরাম দেওয়ার জন্য নিজের নামের উচ্চারণ পরিবর্তন । ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম একটি চাটুকারি ট্রেডিশন। বাংলাদেশে সবাই ইংরেজীতে করিমকে "কারিম", বঙ্গবন্ধুকে "বাংগাবানধু", পাদ্মাকে "প্যাডমা", লক্ষীপুরকে "লাকশমিপুর", রসগোল্লাকে "রাসগুল্লা" ইত্যাদি লি